বিশেষ প্রতিনিধি মুন্না চৌধুরী
২০০৭/২০০৮ সালে দুইবার হাইকোর্ট ও সুপ্রিম কোর্ট থেকে রায় দিয়েছে ভাঙ্গার জন্য কিন্তু এখনো ভাঙ্গা হয়নি,তৎকালীন রাজউক চেয়ারম্যান টাকা খেয়ে মার্কেটটি না ভাঙায় তার চাকরি থেকে অপসারণ করা হয় তারপর ও স্থানীয় কিছু রাঘোব বোয়ালদের প্রতি আমি একটু প্রশাসনের সহ সংশ্লিষ্টদের মনোযোগ আকর্ষন করছি।
কিছু নব্য আওয়ামী লীগ যারা কদিন হলো, বিএনপি জামাত ছেড়ে লেবাসধারী আওয়ামী লীগ সেজেছে এবং স্থানীয় বিএনপি নেতা মার্কেটটির মেয়াদ শেষ হওয়ার পর নিজেদের ইচ্ছা মত ২০০৭/২০০৮ সালে দুইবার হাইকোর্ট ও সুপ্রিম কোর্ট থেকে রায় কে অসম্মান দেখিয়ে এখন বহালতবিয়তে মার্কেটটি সাধারণ মানুষের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে তারা ব্যাবসা চালিয়ে যাচ্ছ। কিন্তু রাজউক কোন পদক্ষেপ নেয় নি প্রতি বছর কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে বিআরটিসি চেয়ারম্যান ও রাজউক চেয়ারম্যান এবং কল্যানপুরের কিছু দালাল এর সাথে জরিত নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এ প্রতিবেদকে বলেন,, আমি সবার নাম জানিনা কিছু লোকের নাম জানি এবং এর মধ্যে একজন বিএনপির নেতাও আছে তার নাম কামাল উদ্দিন মোল্লা প্রধান দালাল হচ্ছেন মীর জসিম উদ্দিন, বেকারি কুদ্দুস, পুলক,রুবেল, এরা সবাই লুটেপুটে খাচ্ছে, মার্কেটটি ঝুকিপূর্ণ মেয়াদ শেষ যে কোন সময় দূর্ঘটনা ঘটতে পারে প্রানহানি হতে পারে তারমধ্যে বিআরটিসি সাবেক চেয়ারম্যান ফরিদ আহমেদ ভূইয়া ও মেনেজার নুরে আলম মামুন একজনের দোকান আরেক জনের কাছে বিক্রি করে টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে মামলা করেও কোন বিচার পাচ্ছে না সাধারণ লোকজনসরকারি সম্পত্তি তারা লুটেপুটে খাচ্ছে দেখার কেউ নেই।
উপদেষ্টা আওরঙ্গজেব কামাল ঢাকা প্রেসক্লাবের সভাপতি।
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত