বাহাদুর চৌধুরী সেনাবাহিনীর বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান
চট্টগ্রাম জেলা পাছলাইশ থানার, চকবাজার আবাসিক এলাকার বাসিন্দা ফারিয়া আক্তার পিতা মাহফুজ আলম, মাতা সাজন বেগমের বিরুদ্ধে প্রতারনার অভিযোগ ওঠেছে।
একাধিক বাংলাদেশি যুবক ছেলেদের ও প্রবাসী পুরুষকে প্রেমের ফাঁদে ফেলে কুটি টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ ওঠেছে উক্ত মুখুশ ধারি নারীর বিরুদ্ধে। কিছু দিন আগে গোয়েন্দা দপ্তরের একাধিক অভিযানে চট্টগ্রাম জেলার চাঁদগাও থানার আবাসিক এলাকা, পাছলাইশ থানার আবাসিক এলাকা,ও আগ্রাবাদ থেকে ৫ জনকে গ্রেপ্তার করে আইন কর্মকর্তারা, উক্ত অপরাধি দের শিকার উক্তি অনুযায়ী
নারায়ণগঞ্জ শহর বন্ধর থানা থেকে দুই জন, ঢাকা মিরপুর থেকে দুই জন প্রতারক মিথ্যাচার কে গ্রেপ্তার করে ডিবি সিআইডি পুলিশ, কিন্তু মুল হোতা ফারিয়া আক্তার ও তার ভাই ছোট বোন এবং তার প্রধান সেনাপতি মিম কে ধরতে পারে নি পুলিশ।
এদিকে উক্ত বহু রুপি মেয়েটির বিষয় খোঁজ খবর নিতে গিয়ে বাহির হয়ে আসে চট্টগ্রাম জেলা থেকে ১২ টি অভিযোগ,ওরা একটি দলবদ্ধ গুষ্টি, ওদের সাথে রয়েছে সমাজের মুখুশ ধারণ করা নারী পিচাশ দের ভালো সম্পর্ক সেই সুবাদে তারা দাপটের সাথে প্রতারনা করে চলেছেন। তারা দুই বোন এক ভাই, ফারিয়া আক্তার নারায়ণগঞ্জ শহরে একটি কলেজে পড়েন, তবে এটি হয়েছে তার একটা সাইনবোর্ড। মাঝে মাঝে তাদের দুই বোন ও বান্ধবী মিম কে সোনারগাঁও মগরা পার ব্রিজের সামনে আবাসিক হোটেলে দেখা যায়।
এদিকে উক্ত বিষয় তুলে ধরার সাথে সাথে চট্টগ্রাম বহদ্দারহাট চাঁদগাঁও আবাসিক হোটেলের সামনের একজন দোকান ধার বলেন মেয়ে টি মাঝে মাঝে পুকুর পার এলাকায় একজন বিকাশের দোকান ধারের বাসায় আসেন উনি তার খালাতো ভাই।
উক্ত দোকানের বিকাশ নাম্বারের +8801627053357 নিয়ে প্রতিমাসে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন। উক্ত বিষয় বিকাশ দোকান মালিকের সঙ্গে কথা বলিলে তিনি বলেন মেয়ে টি আমার কোন আপন জন না মাঝে মাঝে মেয়ে টি আমার দোকানে এসে টাকা উঠিয়ে নিয়ে যায়। এদিকে আর একটি সূত্রে জানা গেছে চতুর ফরিয়া ৫ মাস আগে প্রতারনা করে এক সৌদি আরব প্রবাসী ছেলে কে বিয়ে করেন। ছেলে টির বাড়ি ফেনি জেলায়,,#বিস্তারিত নিউজ আসিতেছে( ধারাবাহিক ২)