নিজস্ব প্রতিবেদক
গাইবান্ধা সাঘাটা ফুলছড়ি উপজেলাকে সুসংগঠিত করার লক্ষ্যে সাঘাটা উপজেলা অন্তর্গত প্রত্যেকটি ইউনিয়ন ও ওয়ার্ডে ধারাবাহিক ভাবে কর্মী সভা চলমান রয়েছে। আর এই কর্মী সভায় যাচাই বাছাইয়ের মাধ্যমে যোগ্য প্রার্থীদেরকে আনা হচ্ছে উপজেলা জেলা পর্যায়ের নেতৃত্বে। এরই ধারাবাহিকতায়, সাঘাটা ফুলছড়ি উপজেলায় হয়ে গেছে কর্মী সভা। ১৭ টি ইউনিয়ন ১৫৩ টি ওয়ার্ডে কে সুসংগঠিত করার লক্ষ্যে অনেক নেতা কর্মীদের নেতৃত্বের সবচাইতে বড় স্থানটি পাওয়ার আশায় নিরলস ভাবে পরিশ্রম করে যাচ্ছে। বিশেষ করে রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে গাইবান্ধা ৫ আসনে এমপি পদে নিজেকে যোগ্য হিসেবে প্রমাণ করতে সর্বদা সকল নেতা কর্মীই ব্যস্ত থাকেন।তবে সেই ক্ষেত্রে যারা দলের জন্য এবং সাধারণ মানুষের জন্য সর্বদা নিবেদিত থাকে তাদেরকে সর্ব প্রথম অগ্রাধীকার দিয়ে থাকেন দলের সিনিয়র নেতারা। তবে সাঘাটা ফুলছড়ি উপজেলায় গুরুত্বপূর্ণ দুইটি পদ প্রত্যাশী একাধীক নেতা কর্মী থাকলেও,স্থানীয় সাধারণ মানুষ ও যুবকদের পছন্দের তালিকায় প্রথমেই রয়েছেন(সুশীল চন্দ্র সরকার) গাইবান্ধা ৫ আসনে এমপি পদ প্রত্যাশী। বিগত দিনগুলীতে দলীয় বিভিন্ন কার্যক্রম এবং বৈশ্বিক মহামারি করোণাকালীন সময়ে সাধারণ মানুষের পাশে থেকে সিনিয়র নেতাদের পছন্দের তালিকায় রয়েছেন সুশীল চন্দ্র সরকার।গাইবান্ধা জেলার সিনিয়র নেতাকর্মী ও স্থানীয়দের সাথে কথা বলে জানা যায়, এলাকার সাধারণ মানুষের যে কোন সমস্যা হলেই তিনি সহযোগীতার হাত বাড়িয়ে দেন (সুশীল চন্দ্র সরকার) মহামারি করোনাকালীন সময়ে প্রতিনিয়ত ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ ও অসহায় পরিবারের মাঝে আর্থিক সহায়তা প্রদান করেছেন সুশীল চন্দ্র সরকার। বেকার যুবকদের বিভিন্ন ভাবে কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দিয়েছেন।সাঘাটা ফুলছড়ি উপজেলার এমপি হলে গাইবান্ধা ৫ আসনের আওয়ামীলীগ আরো উন্নত ও সুসংগঠিত হবে বলে দাবী স্থানীয় নেতা কর্মীদের। গাইবান্ধা জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি এডভোকেট সৈয়দ শামসুল আলম হিরু,ও রনজিত কুমার বকশী (সূর্য বকশী) গাইবান্ধা জেলা আওয়ামীলীগ এর যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জনাব মনজুর আলম মোহন (যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বগুড়া জেলা আওয়ামী’লীগ, সাগর কুমার রায় (যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বগুড়া জেলা আ’ওয়ামীলীগ) জনাব শুভাশীষ পোদ্দার লিটন (সভাপতি বগুড়া জেলা যুবলীগ) সুজিত কুমার দাস (সভাপতি বগুড়া পৌর ছাত্রলীগ) সহ সকল নেতাকর্মীগণের সু পরামর্শে কাজ করে যাচ্ছেন সুশীল চন্দ্র সরকার । গাইবান্ধা সাঘাটা ফুলছড়ী উপজেলার এমপি পদপ্রার্থী, সুশীল চন্দ্র সরকার বলেছেন গাইবান্ধা জেলা ও সাঘাটা ফুলছড়ী উপজেলা অন্তর্গত আওয়ামীলীগ কে সুসংগঠিত করতে সৎ ও যোগ্য দেশ প্রেমিকদের নেতৃত্বের জায়গায় আনা হবে। বিএনপি, জামাতের সাথে সংপৃক্ত কাউকে নেতৃত্বে আনা হবে না। যারা মাদকের সাথে সম্পৃক্ত, ভুমি দস্যু, চাঁদাবাজ তাদের কোন ভাবে গাইবান্ধা জেলা আওয়ামীলীগে স্থান দেওয়া হবে না। আর কেউ যদি এমন ব্যক্তিদের দলে প্রবেশ করানোর চেষ্টা করে তাদেরকেও ছাড় দেওয়া হবে না। আমি ছাত্র জিবন থেকে জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর শেখ মজিবুর রহমান ও বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের আদর্শ বুকে ধারণকরে বিগত যে সব পদের দায়িত্ব নিষ্ঠার সহিত পালন করেছি ,সাবেক ছাত্রলীগ নেতা,বগুড়া জেলা শাখা,সাবেক যুবলীগ নেতা,বগুড়া জেলা শাখা,সিনিয়র যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ইন্দো-বাংলা(ভারত-বাংলাদেশ) ফ্রেন্ডশিপ এ্যাসোসিয়েশন,সভাপতি,জাপান-বাংলাদেশ মানবাধিকার সংস্থা,রংপুর বিভাগ,পেশাজীবি সম্পাদক,হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রীস্টান ঐক্য পরিষদ,সুশীল চন্দ্র সরকার আরো বলেছেন আমি
ছাত্র জিবন থেকে জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর শেখ মজিবুর রহমান এর সুযোগো কন্যা বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সভাপতি বাংলাদেশ সরকারের মননীয় প্রধানমস্ত্রী দেশ রত্ন শেখ হাসিনা ও আদর্শ নিয়ে প্রায় ৩২ বছর যাবৎ গাইবান্ধা জেলা সাঘাটা ফুলছড়ি উপজেলায় আওয়ামীলীগ এর সাধারণ কর্মী হিসাবে আমার উপর অর্পিত দায়িত্ব ন্যায়নিষ্ঠার সহিত পালন করে যাচ্ছি। আমাকে যদি বর্তমানে সাঘাটা ফুলছড়ি উপজেলার এমপির দায়িত্ব অর্পণ করে তাহলে আমি আমার শরীরের এক বিন্দু রক্ত কণা থকতে আমার উপর অর্পিত দায়িত্ব নিষ্ঠার সহিত পালন করে যাব – ইনশাআল্লাহ্। জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু