ক্রাইম রিপোর্টারঃকুমিল্লা জেলার মেঘনা থানা চালিভাঙ্গা গ্রামের শফিউল্লাহর প্রতারণা ও অর্থ আত্মসাৎ এখন আলোচনার তুঙ্গে, লক্ষ লক্ষ টাকা বিদেশ নেওয়ার নামে সাধারণ গরিব মানুষ কে মিথ্যা আশ্বাস দেখিয়ে টাকা হাতিয়ে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ উঠে, বিভিন্ন মানুষকে সরকারি চাকরি দেওয়ার নামে টাকা হাতিয়ে নিয়েগেছে কিন্তু চাকরি দেওয়ার কোন পাত্তাই নেই,, তাকে শেল্টার দিচ্ছে তারই বাতিজা কাইয়ুম, কাইয়ুমের জীবনের শুরুটা সকলেই জানে মেঘনাবাসি, সর্বপ্রকার অনিয়ে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে রাতারাতি আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ এখন জেলা পরিষদ নির্বাচনে সদস্য পার্থীও তিনি, তারই আপন চাচা শফিউল্লাহ’ যার বিভিন্ন জায়গায় বাড়িও রয়েছে, শফিউল্লাহ ও তার মেয়ে মুক্তির যোগসাজশে একজন ঢাকার নবাবগঞ্জ এলাকার স্থানীয় বাসিন্দার কাছ থেকে দীর্ঘ ২.১/২ বছর আগে বিদেশে পাঠাবে বলে তালবাহানা করছে এখন হুমকি প্রদান করছে আমার বাতিজা মেঘনা থানায় একজন বড় ক্যাডার টাকা চাইলে একদম মেরে ফেলার হুমকি দিচ্ছে।
ভুক্তভোগী মোঃ বাতেন এ বিষয়ে থানায় একটি লিখিত অভিযোগও করেছে,
অভিযোগ পেয়ে একটি অনুসন্ধানী সাংবাদিক টিম মাঠে নামে, অনুসন্ধানে বেড়িয়ে আসে, নারায়ণগঞ্জের সোনারগাও থানা বৈদ্যারবাজার এলাকায় তার এবং তার ভাইয়ের ২ থেকে তিনটি বাড়ি রয়েছে যেখানে কোন লোকজন থাকে না শুধু খালি বিল্ডিং শফিউল্লাহর প্রতারণার বিষয়ে তার নিজ গ্রামবাসী সহ সোনারগাঁও বাড়ির আসেপাশে এবং তার মেয়ের শশুরবাড়ির সকলে অবগত,,এভাবে ক্ষমতা দেখিয়ে দিনের পর দিন প্রতারণা করেই চলছে,আর মেঘনা প্রশাসন নিরব ভুমিকা পালন করছে।