ক্রাইম রিপোর্টারঃ শেরপুর নকলা উপজেলা বিক্ষুক সমিতির সভাপতি মোঃ আব্দুল হালিম এবার কাউন্সিলর প্রার্থী তিনি বলেন আমার দীর্ঘদিন যাবত মনের আশা আমি একবার মেম্বার নির্বাচন করবো কিন্তু আমার টাকা পয়সা না থাকাই মনের আশা থাকলেও পারি নাই মেম্বার হতে।তারপর আশায় আশায় দিন গেলো এখন শেষ বয়সে নকলা পৌরসভার ৫নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী হলাম,আমার নাই বাড়ি, নাই ঘর,থাকি ব্রিজের নিচে এজন‍্য আমার
মার্কা আনছি ব্রিজ ,এভাবেই কথাগুলি বলছিলেন তিনি। শেরপুর জেলার নকলা পৌরসভার ৫নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী নকলা ভিক্ষুক সমিতির সভাপতি মোঃআব্দুল হালিম আরও জানায়
আমার টাকা পয়সা নাই কর্মী রাখতে পারি না নিজেই ব্যাটারি চালিত অটোবাইকে করে মাইকিং করি।এবার এলাকার মানুষ জনই আমাকে নির্বাচনে দাঁড় করিয়েছেন এবং যে যার সামর্থ্য অনুযায়ী ১০০,২০০এবং ৫০০টাকা দিয়ে সাহায্য করছেন।
তাকে ঘিরে এখন সর্বত্রই আলোচনা চলছে।নিজেই নিজের নির্বাচনি মাইকিং করায় মানুষের মাঝে কৌতূহল সৃষ্টি হয়েছে।
আব্দুল হালিমের স্ত্রী নিজেই চা বানিয়ে মানুষ জনকে খাওয়াচ্ছেন এবং স্বামীর জন্য ভোট চাচ্ছেন।
নকলা এলাকাবাসি বলেন,ভিক্ষুক সমিতির সভাপতি হওয়াতে অনেক গরিব দুঃখি মানুষ তার কাছে আসে এবং সে নিজেও ব্রিজের নিচে থাকে তাই এবার দেখা যাচ্ছে ১০০,২০০,করে টাকা বিভিন্ন মানুষ তাকে দিচ্ছেন যার ফলে আব্দুল হালিম নির্বাচনে দাঁড়িছেন।
এর আগের বারও তিনি প্রার্থী হয়েছিলেন ভুলের কারণে তার আবেদন পত্র বাতিল হয়ে যায় এবার তার আবেদনটি এখনো বৈধও বহাল রয়েছে এই বলে সবার কাছে দোয়া এবং ভোট চেয়েছেন আব্দুল হালিম।৩০জানুয়ারি সারাদিন ব্রিজ মার্কায় ভোট দিন ।