নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
এস আই রেজাউল করিম ও তার বউ মলিনা কে নিয়ে কক্সবাজার যায় সেখানে তিনি একাধিকবার মাদক ইয়াবা চালান ঢাকার মিরপুরে নিয়ে আসেন এখানে এনে খুচরা পাইকারি সরবরাহ করেন,, তিনি চট্টগ্রাম মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ গোয়েন্দা সংস্থা পুলিশের কাছে গ্রেপ্তারের পর স্বীকারোক্ত দেন যে এর আগে পাঁচ হাজার পিস ইয়াবা ঢাকায় নিয়ে আসছেন

উপ পুলিশ পরিদর্শক রেজাউল করিম দীর্ঘদিন কাফরুল থানায় কর্মরত অবস্থায় ছিলেন তিনি সেখানে থেকে অসংখ্য মানুষকে নির্যাতন মিথ্যা মামলা মাদক নাটক ও বিভিন্ন নাটক সাজিয়ে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেন, সে প্রতিনিয়ত সোর্স পালিত রেখে কার্যক্রম করতেন এবং সোর্স দ্বারায় ভালো মানুষের পকেটে মাদক ঢুকিয়ে বাণিজ্য করতেন

তিনি পুলিশ হলেও তাকে সব সময় পাওয়া যেত ভাষানটেকে জুয়ার স্পট ও মাদকের স্পট সে সবসময় জুয়া খেলায় মুগ্ধ থাকতো তাস খেলার জন্য ডিউটিও ঠিকমতো করতেন না, তার জীবনের বেশি সময় ওই জুয়ার আড্ডাই কাটিয়েছেন জুয়া খেলা হেরে গেলে তাদেরকে মামলার ভয় দেখিয়ে পুনরায় টাকা হাতিয়ে নিতেন

, এরপর মিরপুর থানায় কর্মরত ছিলেন, সেখানেও তিনি এভাবে এই কার্যক্রম গুলি ধারাবাহিকভাবে বজায় রেখেছিলেন একটা সময় একটি আসামির থেকে নাটক সাজিয়ে এক লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেয় এবং সে টাকা ভাষানটেক সাঈদের জুয়ার আড্ডায় জুয়া খেলে হারে যায়,তৎকালীন মিরপুর থানার অফিসার্স ইনচার্জ দাদন ফকিরের নিকট ওই ঘটনার ভুক্তভোগী সরজমিনে থানায় এসে ওসি মহোদয় কে জানায়,

ওসি দাদন ফকির তদ নগদ পদক্ষেপ নিয়ে ওই রেজাউল করিম কে চাপ দিয়ে টাকার হিসাব চেয়ে বসে এবং ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলেন,, তখন রেজাউল করিম ওই সময়ের কনস্টেবল জামাল এর নিকট হতে এক লক্ষ টাকা ধার নিয়ে ওসি মহোদয়ের পায়ের নিচে পড়ে থাকে এবারের মত মাফ করে দিন স্যার সে যাত্রা বেঁচে গেলেও,, তার কার্যক্রম পরিবর্তন আসেনি

তিনি মিরপুর থানা থেকে শাহ আলী থানায় যোগদান করেন সেখানে একটি মহিলাদেরকে একাধিকবার বিভিন্ন ভয়-ভীতি ও নানারকম অজুহাত দেখিয়ে টাকা দাবি করে আসতে থাকে ওই ভুক্তভোগী মহিলারা একবার টাকা দিলেও বারবার ডিস্টার্ব করে আসছে এসআই রেজাউল করিম, এভাবে চলতে চলতে এক সময় ওই মহিলাদের সাথে এস আই রেজাল্ট করিমের ভয়াবহ হাতাহাতি হয়

যার ফলে ওই মহিলারা এস আই রেজাল্ট করিমের গোপনাঙ্গ পেনিসে চেপে ধরে হত্যার চেষ্টা করে যা শাহাআলী থানাধীন ওই এলাকায় বাসিন্দারা ও এস আই রেজাউল করিম আমাদেরকে জানায়

এসাই রেজাল্ট করি পল্লবী থানায় প্রায় দুই বছর ছিলেন সেখানোও সে তার দায়িত্ব অবহেলা দুর্নীতি সন্ত্রাসী কার্যক্রম জুয়া খেলা ও মাদক নিয়ে নাটক মামলা অব্যাহত রেখেছেন সে মিরপুরের সাতটি থানায় ডিউটি করেছে বলে জানা যায়