নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
কুষ্টিয়া কুমারখালী উপজেলার কয়া ইউনিয়নের ঘোড়াই গ্রামের লুৎফর রহমানের ছেলে জিলহজের সাথে গত ৬ মাস আগে কুষ্টিয়া পৌরসভার ১১নং ওয়ার্ডের আড়ুয়াপাড়ার (ছোট ওয়ার্লেস গেটের সম্মখে) আব্দুল হাকিমের মেয়ে আফসানা মিমির সাথে বিবাহ হয় ২ লক্ষ টাকা কাবিনে। ভুক্তভোগী স্বামী জিলহজের সাথে কথা হলে তিনি বলেন আমার বিয়ের পর থেকেই আমি দেখছি সে মাদকাসক্ত ও পরকীয়া করে বেড়ায়। আমি নিষেধ করাতে আমার উপরে চড়াও হয়। আমাকে ভয় ভীতি দেখায়। আমার সাথে তার ২ লক্ষ টাকা কাবিনে বিবাহ হয় এখন হঠাৎ শুনছি সেটা নাকি ৫ লক্ষ টাকা করেছে। আমি এর কিছুই জানিনা আমি শুধু এতটুকু জানি তার সাথে আমার ২ লক্ষ টাকা কাবিনে বিয়ে হয়েছে ৫ লক্ষ টাকায় নয়। কিছু বললেই সে আমাকে ডিভোর্স দেয়ার কথা বলে। আর বলে ৫ লক্ষ টাকা দে না হলে নারীনির্যাতন যৌতুক মামলা দিবো। সে ওপেন সিগারেট খায়। ট্যাপেন্টা ফেনসিডিল ও বাবা সহ এমন কোন নেশা নাই যে সে করে না। তার ড্রপ টেস্ট করলেই পাওয়া যাবে অনেক নমুনা। আমার সাথে বিয়ের আগেও সে ৩টা বিয়ে করেছে। এই তথ্যটাও সে আমাকে গোপন করেছিল। আমাকে বলেছিল আমার একটি মেয়ে আছে।অসহায়ত্ব ও মেয়ের মায়ায় পড়ে আমি তাকে বিবাহ করি। বিয়ের কিছুদিন পর দেখছি তার রূপ ভিন্ন মাদক সেবনের জন্য শুধু টাকা টাকা করে। টাকা না দিতে পারলেই শুরু করে অত্যাচার জুলুম নিষ্ঠুরতা। বিভিন্ন ছেলেকে প্রেমের ফাঁদে ফেলিয়ে টাকা নেয়ার অভিযোগ ও আমার কাছে আছে। এ বিষয়ে আমি কুষ্টিয়া মডেল থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছি। আমি প্রশাসনের কাছে এই মাদকাসক্ত ও পরকীয়া আসক্ত ব্যাভিচারী আফসানা মিমির বিরুদ্ধে আইনগতভাবে ব্যবস্থা গ্রহণের জোর দাবি জানাচ্ছি। এ বিষয়ে আফসানা মিমের বাবা আব্দুল হাকিম এর সাথে কথা হলে তিনি বলেন আমি কি বলবো সে তো আমাকে মানে না। আমাদের কোন দাম দেয় না। কারোর কোন কথা শোনে না। আমরাও অতিষ্ঠ। আপনি আমাকে ফোন দিয়েছেন এ বিষয়ে যদি সে জানে তাতেও আমার অসুবিধা আছে। এমন ঘটনায় কুষ্টিয়ায় তোলপাড়ের সৃষ্টি হয়েছে। সাধারণ মানুষ এমন ঘটনার বিষয়ে মন্তব্য করে বলেন বিষয়টি দুঃখজনক। বাংলাদেশে নারী নির্যাতনের আইন রয়েছে, কিন্তু পুরুষ নির্যাতনের আইন নাই। মহিলাদের পক্ষে আইন থাকায় তারা দেনমোহরের টাকার লোভে স্বামী রেখে পরকিয়া নিশা সহ বিভিন্ন খার